South Agro
Bio Science
South agro bio science is a trasted agency to provides technical supports and proper treatment for youyr fish agro project
South Agro
Bio Science
South agro bio science is a trasted agency to provides technical supports and proper treatment for youyr fish agro project
Welcome to South Agro Bio Science (SABS)
Our products and thereby your satisfaction is our prime concern. We listen to your desire…
PRO-NUTRIAN (Probiotic and Multi-enzyme function)
PRO-NUTRIAN Increase beneficial bacteria in gut/rumen & improvement of appetite and feed intake.
- Registration No. AA6IV0001
- Active Ingrevients:
- -Saccharomyces Cerevisiae 2.3 x 108cfu/g
- -Lactobacillus Plantarum 4.6 x 108cfu/g
- -Bacillus Licheniformis 4.1 x 108cfu/g
- Acid protease 15U/g
CLEANTEC (Harmful gas reduction agent)
CLEANTEC contains an extract of Yucca Schidigera plant and Pinaceae Colophorium plant known for their ability to reduce and bind ammonia(NH3) and other harmful gases arising from animal waste. Powder and liquid forms are available.
- Registration No. AA6IA0003
- Registered ingredients:
- Yucca plant extract 30%
- Pine tree extract 50%
PROACTIVE (Micobes Degrading Organic Matter In Water)
PROACTIVE is a microbes degrading organic matter in water which increase growth performance and help to control aqua waste.
- Registration No. AA6IA0004
- Registered ingredients(Per 1g):
- Bacillus Licheniformis (MIn) 2.0 x 108 cfu/g
- Saccharomyces Cerevisiae (MIn) 2.0 x 108 cfu/g
- Carrier: Dextrose
Vita C (ভিটা সি পাউডার) 1000gm
মাছ ও চিংড়ির আদর্শ ভিটামিন সি
উপাদানঃ
প্রতি 100 গ্রাম ভিটা সি পাউডার এ আছেঃ 99% এসকরবিক এসিড ।
ভিটা সি পাউডার এ উপকারিতাঃ
- মাছের ওজন ও দৈর্ঘ বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে
- মাছের ক্ষত বা ঘা দ্রুত শুকায়
- পাখনা ও ত্বকে রক্ত ক্ষরণ নিরাময় করে
- মাছের দৈহিক গঠনের ত্রটি দূর করে
- অস্থিমজ্জার অপর্যাপ্ততা দূর করে মাছের দৈহিক গঠনকে গুসংহত করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
- মাছের মৃত্যুহার কমায়।
- দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করর ও খাদ্য রুপান্তর হার উন্নত করে
- খোলস পরিবর্তন ত্বরান্বিত করে
- চিংড়ির খোলসের নিচে বিভিন্ন রঙের দাগ দূর করে
- ধকল প্রতিরোধ করে
- দ্রুত ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
- মৃত্যুহার কমায়।
প্রয়োগ মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ
প্রতিরোধেঃ 2-3 গ্রাম প্রতি কেজি খাবারের সাথে ।
প্রতিকারেঃ 3-5 গ্রাম প্রতি কেজি খাবারের সাথে ।
Vita C (ভিটা সি পাউডার) 100gm
মাছ ও চিংড়ির আদর্শ ভিটামিন সি
উপাদানঃ
প্রতি 100 গ্রাম ভিটা সি পাউডার এ আছেঃ 99% এসকরবিক এসিড ।
ভিটা সি পাউডার এ উপকারিতাঃ
- মাছের ওজন ও দৈর্ঘ বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে
- মাছের ক্ষত বা ঘা দ্রুত শুকায়
- পাখনা ও ত্বকে রক্ত ক্ষরণ নিরাময় করে
- মাছের দৈহিক গঠনের ত্রটি দূর করে
- অস্থিমজ্জার অপর্যাপ্ততা দূর করে মাছের দৈহিক গঠনকে গুসংহত করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
- মাছের মৃত্যুহার কমায়।
- দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করর ও খাদ্য রুপান্তর হার উন্নত করে
- খোলস পরিবর্তন ত্বরান্বিত করে
- চিংড়ির খোলসের নিচে বিভিন্ন রঙের দাগ দূর করে
- ধকল প্রতিরোধ করে
- দ্রুত ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
- মৃত্যুহার কমায়।
প্রয়োগ মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ
প্রতিরোধেঃ 2-3 গ্রাম প্রতি কেজি খাবারের সাথে ।
প্রতিকারেঃ 3-5 গ্রাম প্রতি কেজি খাবারের সাথে ।
Rapid-Grow + (র্যাপিড-গ্রো +)
র্যাপিড-গ্রো কি?
র্যাপিড-গ্রো ভিটামিন, মিনারেল্স, বিটা-গ্লুকোন (B-Glucan), মাননান অলিগোস্যাকারাইড(Mannan-oligosaccharied), এর সমন্বয়ে গঠিত ফিড এডিটিভ যা মাছ ও চিংড়ির খাবারে ব্যাবহর করা হয়।
প্রতি কেজিতে রয়েছেঃ
র্যাপিড-গ্রো ব্যাবহারের সুফল সমূহঃ
- মাছ ও চিংড়ির অপুষ্ট দূর করে দৈহিক বৃদ্ধি দ্রুত নিশ্চত করে।
- মাছ ও চিংড়ির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
- খাদ্য রুপান্তরের হার উন্নত হয়।
- মাছ ও চিংড়ির দেহের উজ্জলতা বাড়ায় ।
- চিংড়ির নিয়মিত মোল্টিং এ সাহায্য করে।
- মাছ ও চিংডিড়র দৈহিক গঠন মজবুত করে।
ব্যাবহার বিধি ও মাত্রাঃ
1 কেজি খাবারে 5-7 গ্রাম র্যাপিড-গ্রো খাদ্যে মিশিয়ে নিয়মিত ভাবে ব্যবহার করতে হবে ।
Parasite killer (প্যারাসাইট কিলার)
উপাদানঃ Ivermactin --- 80%
প্যারাসাইট কিলারঃ
একটি শক্তিশালি Sinitizer, যা নতুন ধরণের Twin Chain Brominated Compound এবং ইহা ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও সকল প্রকার ারজীবির বিরুদ্ধে কার্যকর ।
মাত্রা ও ব্যাবহার বিধিঃ
প্রতিরোধে- 100 মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় ।
প্রতিকারে- 100 মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় (প্রথম দিন)
80মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় (দ্বিতীয় দিন)
7 দিন পরে 100 মিলি প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় ।
প্যারাসাইট কিলার প্রয়োগের বিশেষ সুবিধা সমূহঃ
- মাছের সংক্রমিত সকল প্রকার পরজীরী ধ্বংস করে।
- ক্ষতিকর জীবাণু দ্বংস করে মাছ ও চিংড়ির শারীরিক পীড়ন কমায়।
- প্যারাসাইট কিলা এ মাছের ক্ষতরোগ, লেজ ও পাখনা পড়া রোগ, পেট ফুলা(ড্রপসি), স্যাপ্যোলেগনিয়াসিস সহ যাবতীয় জীবাণু ঘটিত রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে।
- প্যারাসাইট কিলার গলদা ও বাগদা খামারে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি যেমন- কালো ফুলকা, নরম খোলস, গায়ে শ্যওলা, Antina Broken(দাড়ি কাটা) এবং অপুষ্টিজনিত রোগ-জীবাণুকে প্রতিরোধ ও প্রতিকার করে।
- প্যারাসাইট কিলার স্বাধু ও লবণাক্ত উভয় পানিতে সমান কার্যকর।
- প্যারাসাইট কিলার ব্যবহারে Do, Water Ph, Soil Ph ইত্যাদি প্যারামিটারের উপর কোন প্রভাব পড়ে না।
- প্যারাসাইট কিলার ব্যবহারে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং প্রকৃতিতে এর কোন অবশেষ থাকে না ।
Oxy power (অক্সিপাওয়ার) Tablet
উপাদানঃ
সোডিয়াম পারকার্বোনেটঃ
(Na2Co3.3H2O2)………………………87%
অক্সিজেন সরবরাহঃ
(Release Oxygen)………………………13.1%
কাজের ধরণঃ
বিশেষ সুবিধা সমূহঃ
- অক্সিপাওয়ার অক্সিজেনের অভাবজনিত মৃত্যুহার কমায়।
- অক্সিপাওয়ার অতিদ্রুত অক্সিজেন সরবরাহ করে মাছ ও চিংড়ির খাবি খাওয়া বন্ধ করে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসে।
- ফটোসিন্থেসিসের অনুপস্থিতিতে অক্সিজেন সরবরাহ অব্যাহত রাখে।
- পুকুর/ঘেরের তলদেশেরজৈবিক বর্জ্য পদার্থের পরিমান কমায়।
- সর্বোপরি মাছ ও চিংড়ির স্বাভাবিক চলাচল বজায় রেখে দৈহিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত েো।
- জলাশয়েরর যে কোন প্রকার খরতা, আলোক সংশ্লেষণহীনতা এবং বিষাক্ত গ্যাসের পরিমান কমায়।
নিম্নোক্ত কারণে কমে যাওয়া অক্সিজেনের পরিমান বাড়াতে অক্সিপাওয়ার কার্যকর -
- আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে
- তাপমাত্রার তারতম্য
- বিষাক্ত গ্যাস এর উপস্থিতি
- মাছের ঘনত্ব বেশি থাকলে
- পুকুর/ঘেরের অতিরিক্ত গভীরতা ।
প্রয়োগ মাত্রাঃ
- সাধারণ অক্সিজেন স্বল্পতায়ঃ 350-500 গ্রাম/ একর ।
- তীব্র অক্সিজেন সংকটেঃ 500গ্রাম-1 কেজি / একর ।
প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
অক্সিপাওয়ার পানিতে গুলিয়ে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুকুর/ঘেরে ছিটিয়ে দিন । ট্যাবলেট অক্সিজেন সর্বত্র সমান ভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে ।
Oxy power (অক্সিপাওয়ার) powder
উপাদানঃ
সোডিয়াম পারকার্বোনেটঃ
(Na2Co3.3H2O2)………………………87%
অক্সিজেন সরবরাহঃ
(Release Oxygen)………………………13.1%
কাজের ধরণঃ
বিশেষ সুবিধা সমূহঃ
- অক্সিপাওয়ার অক্সিজেনের অভাবজনিত মৃত্যুহার কমায়।
- অক্সিপাওয়ার অতিদ্রুত অক্সিজেন সরবরাহ করে মাছ ও চিংড়ির খাবি খাওয়া বন্ধ করে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসে।
- ফটোসিন্থেসিসের অনুপস্থিতিতে অক্সিজেন সরবরাহ অব্যাহত রাখে।
- পুকুর/ঘেরের তলদেশেরজৈবিক বর্জ্য পদার্থের পরিমান কমায়।
- সর্বোপরি মাছ ও চিংড়ির স্বাভাবিক চলাচল বজায় রেখে দৈহিক বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে।
- জলাশয়েরর যে কোন প্রকার খরতা, আলোক সংশ্লেষণহীনতা এবং বিষাক্ত গ্যাসের পরিমান কমায়।
নিম্নোক্ত কারণে কমে যাওয়া অক্সিজেনের পরিমান বাড়াতে অক্সিপাওয়ার কার্যকর -
- আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে
- তাপমাত্রার তারতম্য
- বিষাক্ত গ্যাস এর উপস্থিতি
- মাছের ঘনত্ব বেশি থাকলে
- পুকুর/ঘেরের অতিরিক্ত গভীরতা ।
প্রয়োগ মাত্রাঃ
- সাধারণ অক্সিজেন স্বল্পতায়ঃ 350-500 গ্রাম/ একর ।
- তীব্র অক্সিজেন সংকটেঃ 500গ্রাম-1 কেজি / একর ।
প্রয়োগ পদ্ধতিঃ
অক্সিপাওয়ার পানিতে গুলিয়ে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুকুর/ঘেরে ছিটিয়ে দিন । ট্যাবলেট অক্সিজেন সর্বত্র সমান ভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে ।
Germ Killer (জার্মকিলার) 500ml
A broad specterm disinfectent
উপাদানঃ
3-methy 1,4-Alky1 ammonium Choride (BKC) 80% আরো আছেঃ Potentizers, Buffers, Stablizers, Emulsifires.
জার্মকিলারঃ
একটি শক্তিশালী Sinitizer, যা নতুন ধরণের Twin Chain Brominated Compound এবং ইহা ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও আঁশযুক্ত শ্যাওলার বিরুদ্ধে কার্যকর ।
জার্মকিলার প্রয়োগের বিশেষ সুবিধা সমূহঃ
- ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংশ করে মাছ ও চিংড়ির শারীরিক পীড়ন কমায়।
- জার্মকিলার এ মাছের ক্ষতরোগ, লেজ ও পাখনা পড়া রোগ, পেট ফুলা (ড্রপসি), স্যাপ্রোলেগনিয়াসিস সহ যাবতীয় জীবাণু ঘটিত রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে।
- জার্মকিলার গলদা ও বাগদা খামারে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি যেমন- কালো ফুলকা, নরম খোলস, গায়ে শ্যাওলা, Antina Broken (দাড়ি কাটা) এবং অপুষ্টিজনিত রোগ-জীবাণুকে প্রতিরোধ ও প্রতিকার করে।
- জার্মকিলার স্বধু ও লবণাক্ত উভয় পানিতে সমান কর্যকর।
- জার্মকিলার ব্যবহারে Do, Water ph, Soil Ph লবনাক্ততা ইত্যাদি প্যারামিটারের উপর কোন প্রভাব পড়ে না।
- জার্মকিলার এ যন্ত্রপাতি ও ট্রাংক জীবাণু মুক্ত করার জন্য নিরাপদ ও পরিবেশ বান্ধব ।
- জার্মকিলার ব্যাবহারে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং প্রকৃতিতে এর কোন অবশেষ থাকে না ।
মাত্রা ও ব্যাবহার বিধিঃ
প্রতিরোধে- 300 মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় ।
প্রতিকারে- 300 মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় (প্রথম দিন)
200মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় (দ্বিতীয় দিন)
Germ Killer (জার্মকিলার) 100ml
A broad specterm disinfectent
উপাদানঃ
3-methy 1,4-Alky1 ammonium Choride (BKC) 80% আরো আছেঃ Potentizers, Buffers, Stablizers, Emulsifires.
জার্মকিলারঃ
একটি শক্তিশালী Sinitizer, যা নতুন ধরণের Twin Chain Brominated Compound এবং ইহা ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও আঁশযুক্ত শ্যাওলার বিরুদ্ধে কার্যকর ।
জার্মকিলার প্রয়োগের বিশেষ সুবিধা সমূহঃ
- ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংশ করে মাছ ও চিংড়ির শারীরিক পীড়ন কমায়।
- জার্মকিলার এ মাছের ক্ষতরোগ, লেজ ও পাখনা পড়া রোগ, পেট ফুলা (ড্রপসি), স্যাপ্রোলেগনিয়াসিস সহ যাবতীয় জীবাণু ঘটিত রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে।
- জার্মকিলার গলদা ও বাগদা খামারে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি যেমন- কালো ফুলকা, নরম খোলস, গায়ে শ্যাওলা, Antina Broken (দাড়ি কাটা) এবং অপুষ্টিজনিত রোগ-জীবাণুকে প্রতিরোধ ও প্রতিকার করে।
- জার্মকিলার স্বধু ও লবণাক্ত উভয় পানিতে সমান কর্যকর।
- জার্মকিলার ব্যবহারে Do, Water ph, Soil Ph লবনাক্ততা ইত্যাদি প্যারামিটারের উপর কোন প্রভাব পড়ে না।
- জার্মকিলার এ যন্ত্রপাতি ও ট্রাংক জীবাণু মুক্ত করার জন্য নিরাপদ ও পরিবেশ বান্ধব ।
- জার্মকিলার ব্যাবহারে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং প্রকৃতিতে এর কোন অবশেষ থাকে না ।
মাত্রা ও ব্যাবহার বিধিঃ
প্রতিরোধে- 300 মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় ।
প্রতিকারে- 300 মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় (প্রথম দিন)
200মিঃলিঃ প্রতি একরে 3-5 ফুট গভীরতায় (দ্বিতীয় দিন)
Gas cure (গ্যাস কিওর) 100gm
উপাদানঃ
- Yucca Schidigera নামক গাছের নির্যাস ।
- ব্যাসিলাস সাবটিলিস (Bacillus Subtilis).
- মাইক্রোএনক্যাপসুলেডেট এনজাইমস (Microencapsulated Enzymes).
গ্যাসকিওর যেভাবে কাজ করেঃ
- Yucca Schidigera নামক গাছের নির্যাস এ প্রাপ্ত এর কার্যকরী উপাদান বাইন্ডিং সাইট সমৃদ্ধ যাতে অতিদ্রুত আটকা পড়ে । এভাবে গ্যাসকিওর পুকুর/ঘেরের ক্ষতিকর গ্যাস দূর করে ।
গ্যাসকিওর ব্যবহারের উপকারিতাঃ
- গ্যাসকিওর পুকুর/ঘেরের অ্যমোনিয়া (NH3), হাইড্রোজেন সালফাইড(H2S), কার্বনডাইঅক্সাইড (CO2) ইত্যাদি ক্ষতিকর গ্যাস মুক্ত করে।
- পানির দুর্গন্ধ দূর করে, পানির গুনগত মান ঠিক রাখে।
- গ্যাসকিওর মাছ ও চিংড়ির খাদ্য রুপান্তর হার (FCR) উন্নত করে।
- গ্যাসকিওর ব্যাবহারে মাছ ও চিংড়ির দেহের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
- পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের (DO) পরিমান বাড়াতে সহায়তা করে।
প্রয়োগ মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ
প্রতি একরে 200-300 গ্রাম গ্যাসকিওর গুকনো বালি বা পানির সাথে মিশিয়ে সমস্ত পুকুরে বা ঘেরে ছিটিয়ে দিতে হবে । অথবা কোন মৎস্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ব্যবহার্য্য ।
Water Clean (ওয়াটার ক্লিন)
উপাদানঃ
- সোডিয়াম থায়োসালফেট
- ইথাইনিল-ডাই-অ্যামাইন-টেট্রা-এসিটিক-এসিড (ঊউঞঅ)
- সেকেন্ডারি অ্যালকেন সালফোনেট সোডিয়াম সল্ট
- সোডিয়াম লিউরেট সালফেট
Water Clean এর উপকারিতাঃ
- পুকুরের তলদেশস্তিত ভারী ধাতব বর্জ্য মুক্ত করে ।
- বিষাক্ত প্লাংকটনের বিষক্রিয়া কমায়।
- এমোনিয়া, নাইট্রেট, হাইড্রোজেন সালফাইড সহ অন্যান্য বিষাক্ত ক্ষতিকর গ্যাস দমন করে।
- পানির আঠালো বা চটচটে বাব দূর করে।
- চিংড়ির খোলস এবং ফুলকার ময়লা পরিষ্কার করে।
- পানির পি. এইচ(Ph) নিয়ন্তর করে।
- মাটি ও পানির লাল আয়রন দমন করে।
Water Clean কোথায় এবং কেন ব্যবহার করবেনঃ
- যে সমস্ত পুকুর/ঘেরে দীর্ঘদিন ধরে চুন ও জিওলাইট ব্যবহার করে উপকার পাচ্ছেন না
- যে সমস্ত পুকুর/ঘেরে পানি প্লাংকটন ব্লুম কিংবা দূষণজনিত করনে চটচটে, ভার ও গাঢ় কালো অর্থাৎ সর্বাত্বক দূষিত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে ওয়াটার ক্লিন দারুন কর্যকরী ।
প্রয়োগ মাত্রাঃ
3-4 ফুট গভীরতার জলাশয়ের জন্য প্রতি একরে
প্রতিরোধেঃ 20-25- দিন অন্তর অন্তর 3-4 লিটার ওয়াটার ক্লিন পুকুর/ঘেরের পানিতে প্রয়োগ করতে হবে ।
চিকিৎসাঃ 4-5 লিটার ওয়াটার ক্লিন পর পর দুই দিন প্রয়োগ করতে হবে ।
Get in Touch
Contact Info
We feel exhilarated in receiving feedback from you. If you do have any query or suggestion, please feel free to knock us…
- southagrobioscience@gmail.com
-
01911-157017
01737-283717 - www.southabs.com